
দিব্যেন্দু গোস্বামী
বাতিস্তম্ভ আর ওই বাতিস্তম্ভের মধ্যেই বিপদজনক অবস্থায় রয়েছে সেগুলি। যার হাইট প্রায় 4 ফুটের কাছাকাছি। অজান্তে যদি কেউ সেখানে হাত দেয় তাহলে তার মৃত্যু অবধারিত। এই সমস্ত বাতিস্তম্ভের গায়ে যে বোর্ড লাগানো আছে সেগুলি ঠিকমত বন্ধ না করায় এই ধরনের মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে সারা রাজ্যে। কিন্তু প্রসঙ্গ একটাই কেন এইভাবে খোলা থাকবে ওই বিপদজনক বক্স। উপরে লেখা আছে বিপদ জনক অর্থাৎ ডেঞ্জার। তা সত্ত্বেও সেগুলিকে বন্ধ করা হয় না। এর আগেও বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছে অনেকে। তবুও ঘুম ভাঙেনি প্রশাসনের ওই সমস্ত বাতিস্তম্ভের গায়ে যে বোর্ড রয়েছে সেই বোর্ডগুলি খোলা অবস্থায় রেখে দিয়েছে। খোলা রয়েছে তার বাচ্চা থেকে বয়স্ক সব ক্ষেত্রেই এই বাতি স্তম্ভে হাত গেলে তার মৃত্যু ঘটবে এ কথা জেনেও প্রশাসন চুপ করে বসে আছে। আবার কোন দুর্ঘটনা যদি ঘটে তখন হয়তো তড়িঘড়ি ওই সমস্ত বক্সকে সরিয়ে নিয়ে নতুন বক্স লাগিয়ে, নতুন করা হবে। কিন্তু প্রশ্ন আর কতদিন এইভাবে চলতে পারে? যেখানে লেখা রয়েছে ডেঞ্জার সেখানেই এইভাবে তার দেওয়া থাকলে অবশ্যই জীবনহানির আশঙ্কা থেকে যাবে। তাই বিদ্যুৎ দপ্তরের কাছে এখনো পর্যন্ত কেউ অভিযোগ জমা না করলেও পরবর্তীকালে স্থানীয় মানুষেরা জানিয়েছে, এটা এক ভয়ঙ্কর রোগে পরিণত হয়েছে। দুদিন বাতিস্তম্ভের বন্ধ থাকে আবার তা খুলে গেলে আর নতুন করে সেগুলিকে লাগানোর কোন বন্দোবস্ত করে না বিদ্যুৎ দপ্তর।